এই কথা এখন অনেকেই জানেন যে বেকিং সোডা দারুণ কাজের একটি জিনিস। অত্যন্ত চমৎকার এই বস্তুটি আসলে ব্যবহার করা যায় দৈনন্দিন অনেক কাজে। হ্যাঁ, এমনকি চিকিৎসাতেও আছে এর ব্যবহার। ভীষণ গলা ব্যথা, কথা বলতে গেলেও কষ্ট হচ্ছে খুব? চট করে গলা ব্যথা কমিয়ে ফেলা বেশ কঠিন একটি কাজ। যতই এটা-সেটা করুন না কেন, সারতে সময় নেবে। তবে হ্যাঁ, উপায় আছে। দ্রুত গলা ব্যথা
সারিয়ে তুলতে চটজলদি ১ মিনিটে তৈরি করে ফেলুন "বেকিং সোডার চা"। এটা দিয়ে গারগল করুন দিনে ৩ বার। ব্যথা কমবেই কমবে, সেরে যাবে গলার সমস্যা কোন ওষুধ ছাড়াই!
যা যা লাগবে-
- ফুটন্ত গরম পানি ১ কাপ
- ১/২ চা চামচ লবণ
- ১/২ চা চামচ বেকিং সোডা (বেকিং পাউডার নয় কিন্তু!)
যেভাবে ব্যবহার করবেন-
পানি ফুটিয়ে গরম করে নিন। তারপর এর সাথে মিশিয়ে নিন বেকিং সোডা ও লবণ। দুটোই পানির সাথে মিশে যাবে। তারপর এই পানি মুখে নিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ, অর্থাৎ আপনার গলা পানি স্পর্শ পাবে। এতে বেকিং সোডা দেখাতে পারবে নিজের ম্যাজিক। পানিটা মুখের ভেতরে কিছুক্ষণ রাখার পর গারগল করুন। এভাবে পর পর ২/৩ বার বা ১ কাপ পানি শেষ হয়ে যাওয়া পর্যন্ত গারগল করুন। দিনে ৩ বার করে।
কীভাবে কাজ করে?
বেকিং সোডার আছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী, যা আপনার গলার ইনফেকশন দ্রুত সারিয়ে তোলে। ফলে গলা ব্যথা ও আপনার কষ্ট দুটোই কমে। যেভাবে কোন পোকার কামড়ের স্থানে বেকিং সোডা লাগালে আরাম হয়, একই ভাবে গলার টিস্যুগুলোকেও আরাম দেয় বেকিং সোডা। এবং এটি ব্যবহারের কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।
কীভাবে কাজ করে?
বেকিং সোডার আছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল গুণাবলী, যা আপনার গলার ইনফেকশন দ্রুত সারিয়ে তোলে। ফলে গলা ব্যথা ও আপনার কষ্ট দুটোই কমে। যেভাবে কোন পোকার কামড়ের স্থানে বেকিং সোডা লাগালে আরাম হয়, একই ভাবে গলার টিস্যুগুলোকেও আরাম দেয় বেকিং সোডা। এবং এটি ব্যবহারের কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই।