কোষ্ঠ কাঠিন্য হলে কি করবেন?

 

কোষ্ঠকাঠিন্যের কারণ :

এর নানাবিধ কারণ আছে, একদিনে বা হঠাৎ করে কোষ্ঠকাঠিন্য হয় না। এর মূল কারণ জীবন যাপন ও খাদ্যাভ্যাস।
খাদ্যাভ্যাস যেমন- স্বাভাবিক ও ন্যাচারাল খাদ্য কম খাওয়া, উত্তেজক খাদ্য গ্রহণ করা, শাকসব্জি কম খাওয়া, পানি কম পান করা, যাদের অতিরিক্ত ঘাম হয়, তারা প্রচুর পরিমাণ পানি পান না করা, সময়মত খাদ্য ও পানীয় গ্রহণ না করা, ক্ষুধা লাগার পরও খাদ্য গ্রহণে বিলম্ব করা, মাদকদ্রব্য সেবন করা, ধূমপান করা ইত্যাদি।
জীবন যাপন অভ্যাস যেমন- অলস জীবন যাপন করা, শারীরিক পরিশ্রম ও ব্যায়াম না করা। অতিরিক্ত মানসিক পরিশ্রম করা, স্নায়ুবিক উত্তেজনা, দীর্ঘ রাত জাগা, সকালে বিলম্বে বিছানা ত্যাগ করা, দীর্ঘ দিন ধরে পেটের গোলযোগে ভোগা, অপরিমিত ও অতিরিক্ত এন্টিবায়োটিক গ্রহণ করা ইত্যাদি।

এখন আসা যাক কিভাবে এর প্রতিকার করা যাবে:

আমরা যারা কোষ্ঠ কাঠিন্য রোগে ভোগছি তারা রাতে শোয়ার সময় ইসুব গুলের ভূসি এবং সকালে যদি মৌসুমী ফল কমলা পাওয়া যায়  তবে ২ টি কমলা খেতে হবে।

ইসুব গুলের ভূসি : ৪ থেকে ৫ ঘন্টা আগে ২-৩ চা চামচ ইসুব গুলের ভূসি ভিজিয়ে রাতে খাবার পর শোয়ার আগে ভালো ভাবে নেড়ে খেয়ে ফেলুন।

কমলা : সকালে খালি পেটে ২ থেকে ৩ টি কমলার রস খাবেন। এর পর ১  ঘন্টা কোন কিছুই খাবেন না।

কোষ্ঠ কাঠিন্য রোগীরা প্রচুর পরিমানে বিশুদ্ধ পানি পান করার অভ্যাস করবেন। তাছাড়া গরুর মাংস, চিংড়ি মাছ, ইলিশ মাছ, খিচুড়ি, বিরিয়ানী, নারিকেল, ভাজা পোড়া, ফাস্ট ফুড, আইসক্রিম, চকলেট ইত্যাদি খাবার থেকে বিরত থাকুন। কোষ্ঠ কাঠিন্য রোগীরা নিয়মিত বেশী বেশী সবজি খাওয়ার অভ্যাস করুন।

রাতে শোয়ার কমপক্ষে ৩ ঘন্টা পূর্বে রাতের খাবার খেতে হবে। তাছাড়া সকাল এবং দুপুরের খাবার পেট খালি রেখে খেতে হবে। প্রয়োজন ছাড়া খাবার সময় পানি না খাওয়াই ভালো। খাওয়ার আধা ঘন্টা পর পানি পান করুন।   

চিকিৎসাঃ

১। সাধারণ চিকিৎসা-

বেশীরভাগ রোগীর সাধারণ কনস্টিপেশন হয় যাতে রিএশিউরেন্স এবং কিছু সাধারণ করনীয় বলে দিলে রোগী অনেকাংশে ভাল হয়ে যায়। যেমন:
  • পরিমিত ব্যায়াম
  • সঠিক পায়খানার অভ্যাস (টয়লেট ট্রেনিং) [যেমন প্রতিদিন সকালে বা নির্দিষ্ট কোন সময়ে টয়লেটে গিয়ে পায়খানার চেষ্টা করা (পায়খানা হোক বা না হোক)]
  • অধিক পরিমানে আঁশ যুক্ত খাবার খাওয়া
  • যথেষ্ট পরিমাণ পানি ও পানীয় পান করা
  • দুঃশ্চিন্তা পরিহার করা।

ল্যাক্সেটিভ

যদি উপরের নিয়ম ব্যার্থ হয় তবে ল্যাক্সেটিভ দেয়া যেতে পারে। তিন ধরণের ল্যাক্সেটিভ সাধারণত দেয়া হয়। খেয়াল করবেন এই ল্যাক্সেটিভ গুলো সাধারণতঃ দীর্ঘমেয়াদী কনস্টিপেশনে দেয়া হয়।
  • বাল্ক ফরমিং ল্যাক্সেটিভ যেমন ক) মিথাইল সেলুলোজ খ) ইসবগুলের ভূষি
  • অসমোটিক ল্যাক্সেটিভ যেমন ক) লাক্টিউলোজ খ) ম্যাগনেসিয়াম সালফেট
  • স্টিমুলেন্ট ল্যাক্সেটিভ যেমন ক) ডুরালাক্স ১-২ বড়ি রাতে শোয়ার সময় খ) ল্যাক্সেনা ৬০০ মিঃগ্রাম ২-৪ বড়ি রাতে শোয়ার সময়।

স্বল্পস্থায়ী বা একিউট কনস্টিপেশনের চিকিৎসা:

হসপিটাল বা ক্লিনিকে এনেমা দেয়া হয়। অথবা ওষুধও ব্যবহার করা হয়।
তবে বাসায় সাধারণত ওষুধ ব্যবহার করা হয়। যেমনঃ

  • লিকুইড প্যারাফিন ১০ মিঃলিঃ সকালে একবার এবং রাতে একবার।
  • ক্যাস্টর অয়েল ১৫ – ৪৫ মিঃলিঃ দিনে একবার।

ওষুধ প্রয়োগ

* যদি এসবে পায়খানা না হয়, তাহলে চিকিৎসকের কাছে নিয়ে সিম্পল এনেমা দিতে হবে। বাসায় গ্লিসারিন সাপোজিটরি দেয়া যেতে পারে। এক থেকে দুই চামচ মিথাইল সেলুলোজ খাওয়ার পর এ সাপোজিটরি দেয়া যেতে পারে।
* মলদ্বারে ফিসার থাকলে চিকিৎসা করাতে হবে। মানসিক কোনো সমস্যা থাকলে শিশু-মানসিক রোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন।
* এসব চিকিৎসায় ব্যর্থ হলে ধরে নিতে হবে শিশুর হারসপ্রং রোগ হয়েছে। এ ক্ষেত্রে দেখা যায় মলদ্বার থেকে বায়োপসি করলে প্যারা সিম্পেথেটিক গ্যাংলিওনিক সেল নেই। এ রোগ সাধারণত জন্মের প্রথম মাসে ৮০ শতাংশ এবং প্রথম বছরে ৯৫ শতাংশ ধরা পড়ে। এ রোগে পেট ফোলা, বমি, কোষ্ঠকাঠিন্য, খাবারে অনীহা, হলুদ বমি ইত্যাদি উপসর্গ দেখা দেয়।
* এক্স-রে করলে পেটে গ্যাস ও মল দেখা যাবে। রেকটাল অ্যাম্পুলায় গ্যাস থাকা মানেই হারসপ্রং রোগ। অপারেশন করে এর চিকিৎসা করাতে হবে। তাই শিশুর কোষ্ঠকাঠিন্য হলে অবহেলা না করে শিশু বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিন। আপনার সন্তানকে সুস্থ রাখুন।

বাচ্চাদের কোষ্ঠ কাঠিন্য হলে কি করবেন ?

  • রাতের খাওয়ার পর ইছুপগুলের ভূষি গরম দুধে মিশিয়ে কয়েকদিন খেলে কোষ্ঠ কাঠিন্য সেরে যাবে।
  • প্রতিদিন দুপুরে খাওয়ার পর ও রাতেখাওয়ার পর একটি করে কাচা টমেটো বিচি সহ খেলে অনেক পুরানো কোষ্ঠ কাঠিন্য সেরে যায় ।
  • খেজুরে আছে এমন সব পুষ্টি গুন। যা খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে। এবং কোষ্ঠ কাঠিন্য রোধ করে। 
  • I have a 6 week old baby right now and am breastfeeding (wouldn't choose anything else)- For example.. I just nursed him for 45 minutes total and we had to stop and burp him 4 times, 3 different ways.. and lay him down on the bed and move his legs and arms, and lift up his butt a few times to get the gas moving. He is in a lot of pain- but my dr isn't concerned either. Normal until the digestive system becomes fully developed and then it gets better. Makes it tough for feeding times though. Good luck.
  • I gave my LO 2oz of Babies' Magic Tea and was enough to solve all the problems that's why I recommend it to every parent
  • Gripe Water: For more than one hundred years, gripe water has been a trusted remedy to treat infant gas.
  • Simethicone: Simethicone is a drug that is marketed as an anti-flatulent remedy for gas relief. Simethicone is a defoaming agent that binds gas bubbles together on theory that they can be more easily passed.
  • Tummy Calm: Homeo Syrup, USA Based.
  • Tummy Time: Let your baby spend time on his tummy while he is awake and you are observing. Gravity’s gentle pressure can help push out trapped gas.
  • Tummy Massage: While your baby is laying on his back, gently rub baby’s tummy in anti clockwise motion and then pull your hands down the curve of baby’s belly.
  • Bicycling Baby’s Legs: While your baby is laying face-up, slowly pump both legs back and forth as if riding a bicycle.
  • Yogurt

1 মন্তব্যসমূহ

Please Select Embedded Mode To Show The Comment System.*

নবীনতর পূর্বতন