সেন্টমার্টিন ঘাট |
চট্রগ্রাম থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজেঃ বে ওয়ান
এম ভি বে ওয়ান: চট্টগ্রামের পতেঙ্গা থেকে চলাচল করছে বিলাসবহুল সমুদ্রগামী জাহাজ বে ওয়ান। ত্রিশ বছর বয়সী এ ক্রুজ শিপ পর্যটক নিয়ে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে যাচ্ছে সাম্প্রতিক সময়ে। |
কক্সবাজার থেকে আপনি সরাসরি এম ভি কর্ণফুলী এক্সপ্রেস-এ সেন্টমার্টিনে যেতে পারবেন। ৫৫ মিটার দীর্ঘ এই ক্রুজ শিপটি প্রায় ৩,০০০ যাত্রী বহন করতে পারে। ১২ নটিক্যাল বেগে এই জাহাজটি ছুটে চলে। সময় লাগে প্রায় ৫ ঘন্টা। যাত্রার সময়ঃ অক্টোবর-মার্চ
টিকেট মূল্যসমূহঃ কক্সবাজার-সেন্টমার্টিন-কক্সবাজার (যাওয়া-আসা একসাথে টিকেট)বিজনেস ক্লাস- ভাড়া ২,৫০০ টাকা ইকোনমি ক্লাস- ভাড়া ২,০০০ টাকা সিঙ্গেল কেবিন- ভাড়া ৫,০০০ টাকা টুইন কেবিন- ভাড়া ৮,০০০ টাকা ভি আই পি কেবিন- ভাড়া ১৫,০০০ টাকাটেকনাফ থেকে সেন্টমার্টিন জাহাজে |
কেয়ারী ক্রুজ অ্যান্ড ডাইন: এটাও বেসরকারী উদ্যোগে পরিচালিত একটি সমুদ্রগামী জাহাজ। ২০০৮ সাল থেকে ৩১০ আসনের এ জাহাজ টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে চলাচল করে। কেয়ারী সিন্দবাদের চেয়ে বিলাসবহুল এ জাহাজও পর্যটকের চাপ থাকলে অতিরিক্ত যাত্রী বহন করে বলে অভিযোগ রয়েছে। |
বে ক্রুজার ১: টেকনাফের দমদমিয়া ঘাট থেকে সেন্ট মার্টিনের পথে চলাচল করা ক্যাটামারান ধরনের এ জাহাজ ২৫০ জন যাত্রী বহন করতে পারে। দ্রুতগামী জাহাজটি ২৬ বছরেরও বেশি পুরনো। কয়েক বছর ধরেই এ জাহাজকে চলার সময় মারাত্মক কালো ধোঁয়া ছাড়তে দেখা যাচ্ছে। |
কেয়ারী সিন্দবাদ: বেসরকারি উদ্যোগে টেকনাফ-সেন্ট মার্টিনে চালু হওয়া সমুদ্রগামী প্রথম জাহাজ কেয়ারী সিন্দবাদ। ২০০৪ সাল থেকে চলাচল করছে এ জাহাজ। প্রতিবছর নভেম্বর-মার্চ সময়ে ৩৪৬ আসনের সমুদ্রগামী এ জাহাজ টেকনাফের দমদমিয়া ঘাট থেকে প্রবালদ্বীপ সেন্ট মার্টিনে পর্যটক আনা নেওয়া করে। তবে কখনো কখনো ধারণ ক্ষমতার অতিরিক্ত যাত্রী বহনের অভিযোগ রয়েছে। |
এমভি ফারহান ২: সমুদ্রগামী জাহাজ না হলেও পর্যটন মৌসুমে সাগর পাড়ি দিয়ে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে যাচ্ছে এমভি ফারহান ২। এক সময় ঢাকা-বেতুয়া নৌ রুটে চলাচল করা বেশ পুরনো এ জাহাজ মারাত্মক ঝুঁকি নিয়েই প্রতিদিন পর্যটক আনা নেওয়া করছে। |
এমভি গ্রিনলাইন ১: টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিনের পথে চলাচলকারী ছোট আকারের ক্যাটামারান এমভি গ্রীন লাইন ১। ১২০ আসনের সমুদ্রগামী এ নৌযান সবার আগে পৌঁছায় সেন্টমার্টিন দ্বীপে। |
এমভি পারিজাত: এমভি পারিজাতও একটি উপকূলীয় লঞ্চ। বরিশাল-পাতারহাট (মেহেন্দী গঞ্জ)- ইলিশা (ভোলা) - মজুচৌধুরীর হাট (লক্ষ্মীপুর) রুটের এ নৌযানটি ভ্রমণ মৌসুমে বেশি লাভের আশায় টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন রুটে চলে আসে। সমুদ্রগামী জাহাজ না হয়েও ঝুঁকি নিয়ে যাত্রী পরিবহন করে। |
এস টি শহীদ সুকান্ত বাবু: টেকনাফ থেকে সেন্ট মার্টিনের পথে চলাচলকারী সি ট্রাক এটি। রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি বিআইডব্লিউটিসির মালিকানাধীন এ সি-ট্রাক এমনিতে চলে ভোলা-লক্ষ্মীপুর রুটে। পর্যটন মৌসুমে টেকনাফ-সেন্ট মার্টিন যাত্রী বহন করে। ২০১ জন যাত্রী ধারণ ক্ষমতার এ নৌযানও বেশ পুরনো। |
Tags
বিনোদন