

আজকাল অনেকেই বলছেন — "বাংলাকে সিঙ্গাপুর বা দুবাই বা ইউরোপ বা সুইজারল্যান্ড বানানো হোক!" "নারী স্বাধীনতা চাই?", "লিঙ্গ সমতা চাই", "লিঙ্গ হীন সমাজ চাই?" এসব অধুনা জনপ্রিয় বক্তারা অধিকাংশই কোন এজেন্সির এজেন্ট। কারণ এরা জানে এসব এজেন্ডার কারণে লোকেরা তাকে চিনে ফেলতে পারে। এমনকি দেশ ত্যাগ করতে হতেও পারে। তাহলে তারা কেন এসব মতবাদ নিজে আন্দোলন করে? কারণ এগুলা তাদের প্রভু দেশ বা ডোনার'রা তাদের দিয়ে করা করায়। এদেরকেই আমরা বলি "#এজেন্ট"





- না, চুক্তি বা বেতনের মাধ্যমে নয়। কাওকে বলা হয় না 'টাকা দিবো, এজেন্ট হও', বা কোন ফর্ম ফিলাপ করেও কেও এজেন্ট হয় না। বরং কারো মাঝে উপরে উঠার তীব্র ইচ্ছা আছে। আছে সেলিব্রিটি, ধনী, পদাধিকার, সুনাম বা সন্মানের লালসা। কিন্তু যোগ্যতা নেই বা সুযোগ নেই। তাদেরকেই টার্গেট করা হয়।
জনপ্রিয়তা আর যোগ্যতা না থাকা সত্ত্বেও তারা নানা সুবিধা পায়:





এটি একটি দীর্ঘ প্রক্রিয়া। ১০-২০-৩০ বছর চলে যায় এমন ১জন প্রস্তুত করতে।
যখন নিশ্চিত হওয়া যায়—"হ্যাঁ, এখন এরা পুরো পোষ মেনেছে",
তখনই এদের তুলে ধরা হয়
সোশ্যাল লিডার হিসেবে।

বা দেওয়া হয় নীতিনির্ধারক পজিশন।
আর অতি অযোগ্য কিন্ত আন্তরিক গুলোকে দেয়া হয় নানা পদ। এদের বেশির ভাগই অবলা নারী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠী থেকে উঠে আসা পুরুষ।




এরা ধীরে ধীরে এদের বলয় তৈরি করে। অতঃপর ওরা নিজেদের সেরা প্রমাণ করে বা অনুগত মিডিয়া দিয়ে এদের লাইম লাইটে 
নিয়ে আসা হয়। এরপর মাঠে নামানো হয়।



তবে এমন আরও অনেকে আছেন যাদের চিনতে শেখা দরকার!
তাদের চিনুন, দেখুন, পর্যবেক্ষণ করুন—
কারা আসল নেতা, আর কারা নিযুক্ত এজেন্ট।
ওদের সবচেয়ে সহজ শিকার হচ্ছে ফৌজি জানেরেল, অধ্যাপক, নজিও ও মিডিয়া কর্মী। তবে মিডিয়াতেই ওদের লোক বেশি। কেননা খুব কম খরচে বা সহজে এদের এজেন্ট বানানো যায়। শুধু একটু লাইমলাইটের জন্য এরা বিক্রি হয়।
কিন্তু তারা জানে না তাদের চক্রান্ত থেকে আল্লাহর কোশল সেরা।
ওরা সমুদ্র কন্যা (নডরাই), এভারেস্ট কন্যাদের পিছনে বহু কোটি টাকা ইনভেস্ট করলেও এগুলার বেশিরভাগই ব্যর্থ হয়েছে।


"They Talk, what they have taught!!!"